ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ , ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আগরতলায় কনস্যুলার সেবা বন্ধ বাংলাদেশের সীমান্তে শান্তি ছাড়া ভারত–চীন সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে পারে না: জয়শঙ্কর রাজ্য সরকারকে না জানিয়ে বাংলাদেশে আলু পাঠাচ্ছে বিজেপি: পশ্চিমবঙ্গের কৃষিমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে : ড. ইউনূস যা-ই হোক না কেন আমরা বন্ধু থাকবো: ভারতীয় হাইকমিশনার বিচ্ছেদ জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায়ে ঐশ্বরিয়া ইতিহাস গড়ে যুব হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জরুরি তলবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার ভারতে বাংলাদেশ মিশনে হামলা ও উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তারেক রহমানের বিবৃতি ধানের ফলন ও দামে খুশি দিনাজপুরের কৃষক অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ভারত ভালো থাকতে পারবে না: উপদেষ্টা সাখাওয়াত আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, আটক ৭ ইংলিশ ফুটবলে বাবার বিপক্ষে খেলবেন ছেলে ভারতীয় সব চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে করা রিট শুনবেন হাইকোর্ট ত্রিপুরার লং মার্চকে কেন্দ্র করে সীমান্তে বিজিবি নিরাপত্তা জোরদার জিম্মিদের মুক্তি দিতে হামাসকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প দখলের নেশায় সিরিয়াকে অস্থিতিশীল করেছে ইসরায়েল দাবি ইরানের অভ্যুত্থান মেনে নিতে না পারায় পরিকল্পিত আগ্রাসনের পথে হাঁটতে চায় ভারত: রিজভী বাংলাদেশের রফতানি বাজার খুবই ঝুঁকিপূর্ণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা পরীমণি প্রথম প্রেমে পড়েছিলেন কবে?

আদানিকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

  • আপলোড সময় : ০৯-১১-২০২৪ ০৮:৪৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-১১-২০২৪ ০৮:৪৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
আদানিকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ
ভারতের আদানি গ্রুপকে বিদ্যুতের বকেয়া বিল বাবদ ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। দেশটির ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত আদানির গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে যাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখা হয়, তারই অংশ হিসেবে এই বিদ্যুৎ বিলের বকেয়ার কিছু অংশ পরিশোধ করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এ তথ্য জানিয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদানি গ্রুপ বিদ্যুতের বকেয়া হিসেবে বাংলাদেশের কাছে পাওনা ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নানা কারণে সেই বকেয়া পরিশোধে জটিলতা তৈরি হয়। কিছুদিন আগে আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনে। এই অবস্থার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ১৭৩ মিলিয়ন ডলারের একটি নতুন লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) জারি করেছে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের তরফ থেকে এটি আদানি পাওয়ারকে দেওয়া তৃতীয় এলসি। বাংলাদেশের কৃষি ব্যাংকের পক্ষ থেকে এই এলসি দেওয়া হয়েছে, ভারতের আইসিআইসিআই ব্যাংককে। আগের এলসিগুলো বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ছিল না।

বিদ্যুৎ উৎপাদনে আদানি পাওয়ারের দুটি ইউনিট রয়েছে, যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা মোট ১৬০০ মেগাওয়াট। এর পুরোটাই আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে রপ্তানি করে। এই বিদ্যুৎ বাংলাদেশের চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণ করে। কোম্পানিটির কাছ থেকে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কিনতে ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটি করেছিল। যা ছিল এক অসম চুক্তি। সব সুবিধা দেওয়া হয় আদানিকে। যা নিয়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়। আদানির সঙ্গে একপেশে চুক্তি অনুযায়ী, তাদেরকে প্রতি মাসে ৯৫ থেকে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হয় বাংলাদেশকে।

সমালোচকরা বলেছেন, ভারতের সহায়তায় শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ আদানির গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুত্ ক্রয়ের এই চুক্তি করা হয়েছিল। যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। আর দায় মেটাতে হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণকে।

কমেন্ট বক্স
আগরতলায় কনস্যুলার সেবা বন্ধ বাংলাদেশের

আগরতলায় কনস্যুলার সেবা বন্ধ বাংলাদেশের